Svoboda | Graniru | BBC Russia | Golosameriki | Facebook
বিষয়বস্তুতে চলুন

কুষ্টিয়া জেলা

স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৫′১১″ উত্তর ৮৯°১৩′১২″ পূর্ব / ২৩.৯১৯৭২° উত্তর ৮৯.২২০০০° পূর্ব / 23.91972; 89.22000
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কুষ্টিয়া জেলা
জেলা
ডাকনাম: সাংস্কৃতিক রাজধানী[]
মানচিত্রে কুষ্টিয়া জেলা
মানচিত্রে কুষ্টিয়া জেলা
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৫′১১″ উত্তর ৮৯°১৩′১২″ পূর্ব / ২৩.৯১৯৭২° উত্তর ৮৯.২২০০০° পূর্ব / 23.91972; 89.22000 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগখুলনা বিভাগ
সদরদপ্তরকুষ্টিয়া সদর উপজেলা
জেলা প্রতিষ্ঠিত১৯৪৭
জাতীয় সংসদ আসন
সরকার
 • ধরনজেলা পরিষদ
 • শাসকফারহানা ইসলাম
আয়তন
 • মোট১,৬০৮.৮০ বর্গকিমি (৬২১.১৬ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০২২)[]
 • মোট২১,৪৯,৬৯২
 • জনঘনত্ব১,৩০০/বর্গকিমি (৩,৫০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৬৮.৮৮%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৭০০০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৪০ ৫০
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

কুষ্টিয়া জেলা (শুনুন) বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এই জেলায় রয়েছে লালন শাহের মাজার, শিলাইদহ কুঠিবাড়ি। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া জেলায় অবস্থিত। কুষ্টিয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।[] বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শিল্পকলা একাডেমি কুষ্টিয়ায় অবস্থিত।[] শিল্প প্রতিষ্ঠানের দিক দিয়ে এ-জেলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।[]

ইতিহাস ও ঐতিহ্য

[সম্পাদনা]

১৭২৫ সালে কুষ্টিয়া নাটোর জমিদারীর অধীনে ছিল এবং এর পরিচিতি আসে কান্ডানগর পরগণার রাজশাহী ফৌজদারীর সিভিল প্রশাসনের অন্তর্ভূক্তিতে। পরে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৭৭৬ সালে কুষ্টিয়াকে যশোর জেলার অন্তর্ভূক্ত করে। কিন্তু ১৮২৮ সালে এটি পাবনা জেলার অন্তর্ভূক্ত হয়। ১৮৬১ সালে নীল বিদ্রোহের কারণে কুষ্টিয়া মহকুমা প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং ১৮৭১ সালে কুমারখালী ও খোকসা থানা নিয়ে কুষ্টিয়া মহকুমা নদীয়ার অর্ন্তগত হয়। ভারত উপমহাদেশ বিভক্তির পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার আওতায় একটি মহকুমা ছিল। ১৯৪৭ সালে কুষ্টিয়া জেলার অভ্যুদয় ঘটে। তখন কুষ্টিয়া জেলা ৩ টি মহকুমা নিয়ে গঠিত ছিল। এগুলো কুষ্টিয়া , চুয়াডাঙ্গা এবং মেহেরপুর। এরপর ১৯৮৪ সালে চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর আলাদা জেলা হিসেবে পৃথক হয়ে গেলে কুষ্টিয়া মহকুমার ৬ টি থানা নিয়ে বর্তমান কুষ্টিয়া জেলা গঠিত হয়।[]

ভাষা ও সংস্কৃতি

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়া জেলার মানুষের কথ্য বাংলাদেশের বাংলা ভাষার সবচেয়ে প্রমিত রূপ বলা হয়ে থাকে। বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার চেয়ে নির্ভুল ভাষা উচ্চরণভঙ্গি একমাত্র যশোর জেলা ছাড়া বাংলাদেশের অন্য কোন জেলায় পাওয়া যায় না।[]

এই জেলার ভাষা অত্যন্ত স্পষ্ট, শ্রুতিমধুর, উচ্চারণে জড়তাহীন ও সকলের কাছে সহজবোধ্য। বাংলাদেশের সবচেয়ে শুদ্ধ এই ভাষায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা, লালনগীতি, সংগীত, পালাগান, জারিগান, মেলা, বাউল গান, পাঁচালি, যাত্রা, কৃষকের মেঠো গান ইত্যাদি রচিত হয়েছে। এটি শুদ্ধ বাংলা ভাষা হওয়ায় কুষ্টিয়ার আঞ্চলিক ভাষা ও প্রমিত ভাষার মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই।[]

স্থানীয় সংস্কৃতি

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়া অঞ্চলের বাউল সম্রাট লালন শাহ এর আধ্যাত্মিক চেতনা সমৃদ্ধ গান দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে খ্যাতি লাভ করেছে।[] উল্লেখযোগ্য গানগুলির দু’একটি হলো-

“খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়”

“জাত গেলো জাত গেলো বলে, একি আজব কারখানা”

“সত্য বল সুপথে চল ওরে আমার মন”

কুষ্টিয়া বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত। কুষ্টিয়ার শিল্পী পরিবারের তীর্থস্থান জেলা শিল্পকলা একাডেমি, কুষ্টিয়া, শিশু একাডেমী ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন কুষ্টিয়ার শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতিকে গতিশীল রাখতে নিরলস কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে।[] কুষ্টিয়া পৌরসভা কর্তৃক প্রতিবছর বসন্ত উৎসব, নবান্ন উৎসব , পিঠা উৎসব -এর আয়োজন করা হয়। তাছাড়া জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্বল্প পরিসরে পিঠা উৎসব ও লোকজ মেলার আয়োজন করে থাকে। লালন শাহের মাজারে প্রতিবছর লালন মেলার আয়োজন করা হয়। প্রতিবছর জেলা পরিষদ কর্তৃকপক্ষ গড়াই নদীতে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।[১০] প্রতিবছর বাংলাদেশ লাঠিয়াল বাহিনী কুষ্টিয়ার বিভিন্ন জায়গায় আয়োজন লাঠি খেলা উৎসবের আয়োজন করে থাকে।[১১]

উল্লেখযোগ্য খাদ্যদ্রব্য

[সম্পাদনা]
কুষ্টিয়ার বিখ্যাত তিলের খাজা

সাংস্কৃতির পাশাপাশি এ জেলার রয়েছে নিজস্ব মিষ্টিদ্রব্য। এর মধ্যে তিলের খাজাকুলফি মালাই উল্লেখযোগ্য। দই, ঘি ও হরেক রকমের মিষ্টিরও খ্যাতি রয়েছে। কুষ্টিয়া শহরে রয়েছে বেশকিছু নতুন-পুরনো প্রসিদ্ধ মিষ্টির দোকান। এসব দোকানে বিক্রিও হয় প্রচুর। এদের মধ্যে জগদীশ মিষ্টান্ন ভান্ডার, অশোক দধি মিষ্টান্ন ভান্ডার, মৌবন সুইটস, কুমারখালী উপজেলার রমেশ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডার, মিরপুর উপজেলার আশীষ সুইটস অন্যতম।[১২]

নং নাম বৈশিষ্ট্য
০১ তিলের খাজা
  • জিআই কর্তৃক স্বীকৃত।[১৩]
  • কুষ্টিয়া জেলায় উৎপন্ন তিল দিয়ে তৈরি এক প্রকার মিষ্টান্ন।
  • কুষ্টিয়াসহ সারাদেশেই খুবই জনপ্রিয়।
  • দুই’শ বছরের ঐতিহ্য কুষ্টিয়ার তিলের খাজা।[১৪]
০২ কুলফি মালাই
  • মুঘল সাম্রাজ্যের হাত ধরেই দুই বাংলায় মালাই কুলফির আগমন।[১৫]
  • কুষ্টিয়ায় আগমনকৃত পর্যটক এই মালাই খুব পছন্দ করেন।[১৫]

অবস্থান ও আয়তন

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়া জেলার আয়তন ১,৬০৮.৮০ বর্গকিলোমিটার। এর-

প্রশাসনিক এলাকা

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়া জেলা ৬টি উপজেলা, ৭টি থানা, ৫টি পৌরসভা, ৬৭টি ইউনিয়ন পরিষদ, ৭১০টি মৌজা ও ৯৭৯টি গ্রামে বিভক্ত।[১৬]

নং উপজেলা মানচিত্র থানা আয়তন (বর্গ কি.মি.) আয়তন অনুযায়ী কুষ্টিয়া জেলার উপজেলাসমূহ জনসংখ্যা (জন) গনশুমারি-২০২২ নির্বাচনী আসন পৌরসভা ইউনিয়ন [১৭]
০১ কুষ্টিয়া সদর উপজেলা কুষ্টিয়া মডেল থানা ৩১৬.২৬
  সদর উপজেলা (১৯.৭৭%)
  কুমারখালী (১৬.৩০%)
  খোকসা (৭.১৯%)
  মিরপুর (১৮.৪১%)
  ভেড়ামারা (৯.৫৬%)
  দৌলতপুর (২৮.৭৭%)
৫,৬০,৯৫২ কুষ্টিয়া-৩ কুষ্টিয়া পৌরসভা ১৪টি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানা
০২ কুমারখালী উপজেলা কুমারখালী থানা ২৫৮.৩৮ ৩,৭৩,৭৩৪ কুষ্টিয়া-৪ কুমারখালী পৌরসভা ১১টি
০৩ খোকসা উপজেলা খোকসা থানা ১১৫.৬০ ১,৪৩,৮২৭ খোকসা পৌরসভা ০৯ টি
০৪ মিরপুর উপজেলা মিরপুর থানা ২৯৬.৩১ ৩,৬৩,০৮০ কুষ্টিয়া-২ মিরপুর পৌরসভা ১৩টি
০৫ ভেড়ামারা উপজেলা ভেড়ামারা থানা ১৫৩.৭২ ২,২৫,০৪১ ভেড়ামারা পৌরসভা ০৬টি
০৬ দৌলতপুর উপজেলা দৌলতপুর থানা ৪৬১ ৪,৮২,৯৬৫ কুষ্টিয়া-১ নাই ১৪টি

সংসদীয় আসন

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়া জেলায় ৪টি সংসদীয় আসন রয়েছে।

সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা সংসদ সদস্য রাজনৈতিক দল
কুষ্টিয়া-১ দৌলতপুর উপজেলা শূণ্য
কুষ্টিয়া-২ ভেড়ামারা উপজেলা এবং মিরপুর উপজেলা শূণ্য
কুষ্টিয়া-৩ কুষ্টিয়া সদর উপজেলা শূণ্য
কুষ্টিয়া-৪ কুমারখালী উপজেলা এবং খোকসা উপজেলা শূণ্য

প্রধান শহরাঞ্চল ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকা

[সম্পাদনা]

প্রধান শহরাঞ্চল

[সম্পাদনা]
নং নাম বৈশিষ্ট্য উপজেলা
০১ কুষ্টিয়া কুষ্টিয়া জেলার প্রধান শহর ও বানিজ্যিক কেন্দ্র সদর উপজেলা
০২ কুমারখালী কুমারখালী তাঁতের শহর ও কুষ্টিয়া জেলার পানাম নগর বলে পরিচিত[১৮] কুমারখালী উপজেলা
০৩ খোকসা দুর্গাপুজার প্রতিমার জন্য খোকসা বিশেষ ভাবে পরিচিত[১৯] খোকসা উপজেলা
০৪ দৌলতপুর উল্লেখযোগ্য কোনো বৈশিষ্ট্য নেই দৌলতপুর উপজেলা
০৫ পোড়াদহ বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কাপড়ের হাট বসে এখানে ও বাংলাদেশের প্রথম রেলওয়ে জংশন এখানে অবস্থিত[২০] মিরপুর উপজেলা
০৬ মিরপুর মিরপুরের হাট জেলার মধ্যে একটি জনপ্রিয় হাট ও মিরপুরে বিজিবি ক্যাম্প রয়েছে
০৭ ভেড়ামারা ভেড়ামারা জেলার অর্থনৈতিক অঞ্চল যেখানে প্রচুর পরিমাণে শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে[২১] ভেড়ামারা উপজেলা

গুরুত্বপূর্ণ এলাকা

[সম্পাদনা]
নং নাম বৈশিষ্ট্য উপজেলা ইউনিয়ন
০১ খাজানগর বাংলাদেশের বৃহত্তম চালের মোকাম[২২] সদর উপজেলা বটতৈল ইউনিয়ন
০২ হরিনারায়ণপুর গুরুত্বপূর্ণ বানিজ্যিক কেন্দ্র হরিনারায়ণপুর ইউনিয়ন
০৩ ঝাউদিয়া ঝাউদিয়া ইউনিয়ন
০৪ প্রাগপুর প্রাগপুর স্থলবন্দর দৌলতপুর উপজেলা প্রাগপুর ইউনিয়ন
০৫ আল্লারদর্গা শিল্পাঞ্চল হোগলবাড়ীয়া ইউনিয়ন

জনসংখ্যা ও অন্যান্য উপাত্ত

[সম্পাদনা]
লিঙ্গ জনসংখ্যা (জন) মোট জনসংখ্যা (জন)

গণশুমারি-২০২২

সাক্ষরতার হার মোট সাক্ষরতার হার
পুরুষ ১০,৫৫,৬৮১ ২১,৪৯,৬৯২ ৭০.০৫% ৬৮.৮৮%
নারী ১০,৯৩,৫৪৯ ৬৭.৭৭%
অন্যান্য ১২৪ ৫১.২২%
কুষ্টিয়া জেলার ধর্মসমূহ[]
ধর্ম শতাংশ
মুসলমান
  
৯৭.২৩%
হিন্দু
  
২.৭৩%
খ্রিস্টান
  
০.০১%
অন্যান্য
  
০.০৩%

২০২২ সালের আদমশুমারির সময়, জেলার জনসংখ্যা ২,১৪৯,৬৯২ জন। তাদের মধ্যে ৯৭.২৩% মুসলমান, ২.৭৩% হিন্দু, ০.০১% খ্রিস্টান এবং ০.০৩% অন্যান্য।

শিক্ষা ব্যবস্থা

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়া জেলার সাক্ষরতার হার ৬৮.৮৮%।

কুষ্টিয়া জেলা যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে। মাধ্যমিক পরীক্ষায় কুষ্টিয়া জেলা যশোর বোর্ডে বিভিন্ন বছরে ১ম ও ২য় স্থানে থাকে। এছাড়া কুষ্টিয়া জিলা স্কুল থেকে অনেক শিক্ষার্থী মেধা বৃত্তি পেয়ে থাকে। ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ২৩ জন শিক্ষার্থী প্রথম সারিতে মেধা বৃত্তি পেয়েছে।[২৩][২৪]

যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা

[সম্পাদনা]

প্রধান সড়কপথ সমূহ

[সম্পাদনা]
নং নাম কোড দৈর্ঘ্য[২৫]
০১ কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক এন৭০৪ (বাংলাদেশ) ৮১.৫৪ কিলোমিটার (৫০.৬৭ মা)
০২ কুষ্টিয়া-ঢাকা মহাসড়ক আর৭১০ (বাংলাদেশ) ৭৩.১১ কিলোমিটার (৪৫.৪৩ মা)
০৩ কুষ্টিয়া-চুয়াডাঙ্গা মহাসড়ক আর৭৪৭ (বাংলাদেশ) ৪৩.৪৭ কিলোমিটার (২৭.০১ মা)
০৪ কুষ্টিয়া-মেহেরপুর মহাসড়ক আর৭৪৫ (বাংলাদেশ) ১১৬.৮২ কিলোমিটার (৭২.৫৯ মা)
০৫ মিরপুর-রাফায়েতপুর সড়ক জেড৭৪৬১ (বাংলাদেশ) ৩৫.৪ কিলোমিটার (২২.০ মা)
০৬ ভেড়ামারা-দৌলতপুর সড়ক জেড৭৪১১ (বাংলাদেশ) ২০.৫৪ কিলোমিটার (১২.৭৬ মা)
০৭ নবাব সিরাজউদ্দৌলা রোড ২.৭ কিলোমিটার (১.৭ মা)
০৮ মীর মোশারফ হোসেন সড়ক ১.৯ কিলোমিটার (১.২ মা)
০৯ রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি সড়ক আর৭১৩ (বাংলাদেশ) ৫.৪৪ কিলোমিটার (৩.৩৮ মা)
১১ পোড়াদড়-মিরপুর সড়ক ১৩ কিলোমিটার (৮.১ মা)

রেলপথ

[সম্পাদনা]
নং স্টেশনের নাম প্লাটফর্ম অবস্থান পরিসেবা
০১ হালসা রেলওয়ে স্টেশন হালসা, মিরপুর উপজেলা চালু
০২ পোড়াদহ জংশন রেলওয়ে স্টেশন পোড়াদহ, মিরপুর
০৩ জগতি রেলওয়ে স্টেশন জগতি, কুষ্টিয়া
০৪ কুষ্টিয়া কোর্ট রেলওয়ে স্টেশন কোর্টপাড়া, কুষ্টিয়া
০৫ কুষ্টিয়া রেলওয়ে স্টেশন মিল পাড়া, কুষ্টিয়া
০৬ চড়াইকল রেলওয়ে স্টেশন আলাউদ্দিন নগর, কুমারখালী উপজেলা
০৭ কুমারখালী রেলওয়ে স্টেশন কুমারখালী
০৮ খোকসা রেলওয়ে স্টেশন শোমসপুর, খোকসা উপজেলা
০৯ মিরপুর রেলওয়ে স্টেশন মিরপুর
১০ গোলবাথান রেলওয়ে স্টেশন গোয়ালবাথান, মিরপুর উপজেলা বন্ধ
১১ ভেড়ামারা রেলওয়ে স্টেশন ভেড়ামারা চালু
১২ দামুকদিয়া ঘাট রেলওয়ে স্টেশন ভেড়ামারা বন্ধ
১৩ রায়টা রেলওয়ে স্টেশন রায়টা, ভেড়ামারা উপজেলা
১৪ রায়টা ঘাট রেলওয়ে স্টেশন

আকাশপথ

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়াই কোন বিমানবন্দর নেই। তবে ২০১৯ সালের এক সম্মেলনে কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাবেক এমপি মাহবুবউল আলম হানিফ কুষ্টিয়াই বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য আশ্বাস দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, জমি পেলে কুষ্টিয়াসহ চার জেলা মধ্যে সুবিধা জনক জায়গায় বিমানবন্দর নির্মাণ করা হবে।[২৬]

অর্থনীতি

[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের অন্যান্য বিভিন্ন অঞ্চলের মতো কুষ্টিয়া কেবল কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীল নয়। কৃষিকাজের পাশাপাশি কুষ্টিয়ায় প্রচুর শিল্প কারখানা গড়ে উঠেছে। কুষ্টিয়ায় অনেক তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণের অনেক কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে নাসির টোব্যাকো লিমিটেড, ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো, দি ইউনাইটেড ঢাকা টোব্যাকো, পারফেক্ট টোব্যাকো উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশের বৃহত্তম বৈদ্যুতিক তার তৈরির কারখানা বি.আর.বি. কেবলস কুষ্টিয়ায় অবস্থিত। জেলার কুমারখালি উপজেলায় গড়ে উঠেছে উন্নতমানের ফ্রেব্রিকস শিল্প। এখানে উৎপাদিত ফ্রেব্রিকস সামগ্রী দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। এছাড়া কুষ্টিয়ায় অসংখ্য চালের মিল রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম মা ভান্ডারী অটো রাইচ মিল। বিভিন্ন কলকারখানা গড়ে ওঠায় কুষ্টিয়া জেলায় এককভাবে কৃষিকাজের উপর নির্ভরতা কম।[২৭]

বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলের মত কুষ্টিয়াতেও প্রধানত ধান, পাট, ভু্ট্টা, আখ, ডাল, তৈলবীজ ইত্যাদি চাষ করা হয়। তবে জেলাটিতে তামাকপানের চাষ উল্লেখযোগ্য।[২৮] কুষ্টিয়া জেলায় উৎপন্ন পান বিদেশেও রপ্তানি হয়ে থাকে।[২৯] এছাড়াও মহিষকুন্ডির চরে স্বল্প পরিমানে বাদাম উৎপন্ন হয়।

সরিষা ক্ষেত
তামাক চাষ

শিল্প প্রতিষ্ঠান

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়ায় শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা:[৩০]

  • বৃহৎ শিল্প - ১২০ টি
  • মাঝারী শিল্প -২৩০ টি
  • ক্ষুদ্র শিল্প - ৬২১২ টি
  • কুটির শিল্প - ২১৮৩৭ টি

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার কুমারগাড়া শিল্প নগরীতে অনেক বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। কুমারখালী উপজেলার বিসিক শিল্পনগরীতে রয়েছে অনেক টেক্সটাইল ও হোসিয়ারী ইন্ডাস্ট্রি। ভেড়ামারা উপজেলায় ৫০০ একর জায়গার উপর নির্মিত হচ্ছে কুষ্টিয়ার ইকোনোমিক জোন, যেখানে শত শত শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার সম্ভাবনা তৈরী হয়েছে। ভেড়ামারা উপজেলায় দেশের সর্ববৃহৎ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান। দৌলতপুর উপজেলায় রয়েছে তামাক শিল্প। কুষ্টিয়ার খাজানগর এলাকায় ৪০০ অটো এবং হাস্কিং রাইস মিল রয়েছে যেখান থেকে বাংলাদেশের ৩০% চাল প্রক্রিয়াজাত হয়ে থাকে। কুষ্টিয়াতে এর পাশাপাশি গড়ে উঠেছে অনেক আটা ময়দার মিল। এছাড়াও তামাক ও আখ শিল্প এ জেলাকে কৃষির পাশাপাশি শিল্পে সমৃদ্ধ করে তুলেছে।

নদ-নদী

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়া জেলায় অনেকগুলো নদী রয়েছে, নদীগুলোর তালিকা নিম্নরূপ:[৩১][৩২]

নং নাম উৎপত্তি স্থল মোহনা
০১ পদ্মা নদী গঙ্গোত্রী হিমবাহ মেঘনা নদী
০২ মাথাভাঙ্গা নদী গঙ্গা নদী ইছামতি নদী
০৩ ইছামতি নদী মাথাভাঙ্গা নদী রায়মঙ্গল নদী
০৪ কুমার নদ মাথাভাঙ্গা নদী নবগঙ্গা নদী
০৫ কালীগঙ্গা নদী গড়াই নদী
০৬ গড়াই নদী পদ্মা নদী মধুমতি নদী
০৭ সাগরখালী নদী হিশনা-ঝাঞ্চা নদী মাথাভাঙ্গা নদী
০৮ হিশনা-ঝাঞ্চা নদী পদ্মা নদী
০৯ সিরাজপুর হাওর নদী গড়াই নদী

দর্শনীয় স্থান

[সম্পাদনা]

কুষ্টিয়া একটি প্রাচীন জনপদ। পূর্বে কুষ্টিয়া নাদিয়া জেলার একটি মহকুমা ছিল। প্রাচীন নগর হওয়ায় কুষ্টিয়ায় প্রচুর প্রাচীন স্থাপত্যের নিদর্শন পাওয়া যায়।

নং নাম
০১ শিলাইদহ কুঠিবাড়ি
০২ শিলাইদহ কাছারি বাড়ি
০৩ লালন শাহের মাজার
০৪ মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা
০৫ সোনাইকুণ্ডি নীলকুঠি
০৬ কোহিনুর ভিলা
০৭ কুষ্টিয়া পৌর ভবন
০৮ জুবিলী ব্যাংক
০৯ মোহিনী মিল
১০ মিল পাড়া
১১ কুষ্টিয়া পৌর জাদুঘর
১২ বিজয় উল্লাস (ভাস্কর্য)
১৩ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
১৪ কুষ্টিয়া পাবলিক লাইব্রেরি
১৫ রেনউইক যজ্ঞেশ্বর অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড
১৬ জগতি রেলওয়ে স্টেশন
১৭ কুষ্টিয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমি
১৮ চাঁপাইগাছির বিল
১৯ তালবাড়িয়া বিল
২০ শিলাইদহ
২১ ছেউড়িয়া
২২ বরিয়া
২৩ বিত্তিপাড়া বধ্যভূমি

ধর্মীয় স্থাপনা

[সম্পাদনা]

মসজিদ

[সম্পাদনা]
নং নাম
০১ ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ
০২ হরিনারায়ণপুর শাহী মসজিদ
০৩ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ
০৪ সাতবাড়ীয়া শাহী মসজিদ
০৫ পাটিকাবাড়ী শাহী মসজিদ
০৬ কুশলীবাসা শাহী মসজিদ
০৭ স্বস্তিপুর শাহী মসজিদ
০৮ তেবাড়িয়া তিন গম্বুজ জামে মসজিদ
০৯ জুনিয়াদহ প্রাচীন জামে মসজিদ
১০ বানিয়াকান্দী তিন গম্বুজ শাহী মসজিদ

মন্দির

[সম্পাদনা]
নং নাম
০১ শ্রী শ্রী গোপীনাথ জিউর মন্দির
নং নাম
০১ হার্ডিঞ্জ ব্রিজ
০২ গড়াই রেল সেতু
০৩ লালন শাহ সেতু
০৪ সৈয়দ মাসউদ রুমি সেতু
০৫ শহীদ গোলাম কিবরিয়া সেতু
০৬ হরিপুর সেতু

উল্লেখযোগ্য পার্ক ও রিসোর্ট

[সম্পাদনা]
নং নাম অবস্থান
০১ রোজ হলিডে পার্ক এন্ড রিসোর্ট বাইপাস, কুষ্টিয়া
০২ জিয়া শিশু পার্ক হাসপাতাল রোড, কুষ্টিয়া
০৩ কামরুল ইসলাম সিদ্দিকি শিশু পার্ক কোর্টপাড়া, কুষ্টিয়া
০৪ জেলা পরিষদ রবীন্দ্র-লালন উদ্যান মিল পাড়া, কুষ্টিয়া
০৫ ডিসি পার্ক জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, কুষ্টিয়া
০৬ আলাউদ্দিন আহম্মেদ শিক্ষাপল্লী পার্ক আলাউদ্দিন নগর, কুমারখালী উপজেলা
০৭ মন ভোলানো কাঠের বাড়ি শিলাইদহ
০৮ ইউটিউব ভিলেজ শিমুলিয়া, খোকসা উপজেলা
০৯ রেনউইক পার্ক এন্ড রিসোর্ট কুষ্টিয়া
১০ কয়া ইকো পার্ক কয়া, কুমারখালী উপজেলা
১১ গড়াই ইকো পার্ক কুমারখালী
১২ মনি পার্ক ভেড়ামারা
১৩ বিজিবি পার্ক মিরপুর

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ

[সম্পাদনা]

চিত্রশালা

[সম্পাদনা]

আরো দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]

গ্রন্থপঞ্জি

[সম্পাদনা]
  • মোঃ রেজাউল করিম (ডিসেম্বর ২০২৩)। কুষ্টিয়ার প্রত্ননিদর্শন। ৩৮/২ক বাংলাবাজার, ঢাকা ১১০০: গতিধারা। আইএসবিএন 978-984-8950-41-8 
  • ড. মুহাম্মদ এমদাদ হাসনায়েন; ড. সারিয়া সুলতানা (২০২০)। ধর্মীয় ইতিহাস স্থাপত্যে কুষ্টিয়া। ৭/৩খ. সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেন সড়ক, কুষ্টিয়া ৭০০০: কন্ঠধ্বনি প্রকাশনী। আইএসবিএন 978-984-94435-0-6 
  • আনোয়ার আলী (মার্চ ২০১৯)। কুষ্টিয়া পৌরসভা কার্যালয়-এ লিখিত। মিলন সরকার; মোঃ মনিরুল ইসলাম, সম্পাদকগণ। সার্ধশতবর্শ স্মারকগ্রন্থ ১৮৬৯-২০১৯ [SARDHOSHATOBARSHO SMARAKGRANTHO 1869-2019] (পিডিএফ)। কুষ্টিয়া: কুষ্টিয়া পৌরসভাআইএসবিএন 978-984-34608-1-3। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-৩১ 

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. ড. শাহিনুর রহমান (২০২১-০৬-৩০)। "কুষ্টিয়াই বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী"আজকের পত্রিকা। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪ 
  2. জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: প্রাথমিক প্রতিবেদন [Census and Household Census 2022: Preliminary Report] (পিডিএফ)Bangladesh Bureau of Statistics 
  3. স্টাফ রিপোর্টার, কুষ্টিয়া (২০২২-০৪-১২)। "সংস্কৃতির জনপদ কুষ্টিয়ায় উদ্ধোধন হতে যাচ্ছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শিল্পকলা একাডেমি ভবন"দৈনিক ইনকিলাব। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৩ 
  4. তৌহিদ হাসান, কুষ্টিয়া (২০২১-০৪-১১)। "সফলতার ফলে কুষ্টিয়ায় নতুন শিল্পনগর হচ্ছে"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  5. "জেলা হিসেবে অভ্যুদয়"জাতীয় তথ্য বাতায়ন - কুষ্টিয়া জেলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২০ 
  6. "ভাষা ও সংস্কৃতি"জাতীয় তথ্য বাতায়ন-কুষ্টিয়া সদর উপজেলা। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২৩ 
  7. মোঃ মেহেদী হাসান (২০২৪-০২-২৪)। "বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০ আঞ্চলিক ভাষা"শেরপুর নিউজ। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২৩ 
  8. "ভাষা ও সংস্কৃতি"জাতীয় তথ্য বাতায়ন-খুলনা বিভাগ। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২৪ 
  9. "কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল"জাতীয় তথ্য বাতায়ন - কুষ্টিয়া জেলা। ২০২৪-০৭-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৯ 
  10. "কুষ্টিয়ায় নৌকা বাইচে লাখো মানুষের ঢল"বার্তা ২৪। ২০২২-০৯-০২। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৯ 
  11. "কুষ্টিয়ায় শেষ হলো তিন দিনব্যাপী লাঠি খেলা উৎসব"প্রতিদিনের বাংলাদেশ। ২০২৪-০২-১০। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৯ 
  12. এমএ রাকিব (২০২২-১১-১১)। "তিন পুরুষের শ্রমে প্যাড়া সন্দেশ"দৈনিক জনকন্ঠ। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৯ 
  13. কুষ্টিয়া প্রতিনিধি (২০২৪-০২-১৪)। "জিআই স্বীকৃতি পেল কুষ্টিয়ার তিলের খাজা"সময়ের আলো। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২০ 
  14. এস এম আলী আহসান পান্না (২০২৩-০১-০১)। "দুই'শ বছরের ঐতিহ্য কুষ্টিয়ার তিলের খাজা"দৈনিক ইনকিলাব। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২০ 
  15. "পর্যটকদের প্রথম পছন্দ কুষ্টিয়ার কুলফি মালাই"সময় নিউজ। ২০২২-০৮-১৩। ২০২৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২০ 
  16. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে কুষ্টিয়া জেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২১ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৪ 
  17. কুষ্টিয়া জেলার ইউনিয়ন পরিষদসমূহ
  18. প্রতিনিধি, কুষ্টিয়া (২০২১-০২-০৯)। "কুমারখালীর তাঁত শিল্প ঐতিহ্য হারাচ্ছে"আমার সংবাদ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৩ 
  19. খোকসা প্রতিনিধি, কুষ্টিয়া (২০২৩-১০-১৩)। "খোকসায় দুর্গাপুজার আমেজ শুরু"দৈনিক জন্মভূমি। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪ 
  20. "জমে উঠেছে দেশের ২য় বৃহত্তম কুষ্টিয়ার পোড়াদহ কাপড়ের হাট"কুষ্টিয়া ২৪। ২০১৯-০৫-৩১। ২০২৪-০৩-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১০ 
  21. এএইচএম আরিফ, কুষ্টিয়া প্রতিনিধি (২০২৩-১১-২৯)। "আটকে আছে ভেড়ামারায় ইপিজেড গড়ার উদ্যোগ"আলোকিত বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২২ 
  22. নিজস্ব প্রতিবেদক (২০১৯-০২-০৬)। "চালের রাজা খাজানগর"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৪ 
  23. "যশোর বোর্ডে প্রথম হলেন কুষ্টিয়ার ছেলে শেফাত"সময় সংবাদ। ২০২৩-০৯-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-১২ 
  24. স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, উত্তম ঘোষ (২০১৮-০৮-১৯)। "যশোর বোর্ডে কোন জেলায় পাসের হার কত"বাংলা নিউজ ২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-১২ 
  25. "RHD Total Road List_22-07-2020.pdf" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৯ 
  26. Kushtia, কুষ্টিয়ার বার্তা ::। "জমি পেলেই কুষ্টিয়াসহ চার জেলার মধ্যেই বিমানবন্দর নির্মাণ করা হবে"Kushtiar Barta। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২১ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  27. "কুষ্টিয়া জেলার অর্থনীতি"The Ballpen। ২০২২-১২-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২২ 
  28. "কুষ্টিয়ায় তামাক চাষ বৃদ্ধি বাড়ছে"বাংলাদেশের খবর। ২০২২-১২-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২২ 
  29. শুভব্রত আমান (২০২৪-০৩-২২)। "কুষ্টিয়ার পান চাষের আওতা বাড়ছে, যাচ্ছে বিদেশে"বণিক বার্তা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২২ 
  30. "শিল্প প্রতিষ্ঠান"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন - কুষ্টিয়া জেলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২২ 
  31. ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৯০, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯
  32. মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬১২। আইএসবিএন 984-70120-0436-4 
কুষ্টিয়া সদর
কুমারখালী
খোকসাদৌলতপুরভেড়ামারামিরপুর
  • রোজ হলিডে পার্ক এন্ড রিসোর্ট
  • আমলা ফার্ম
  • পোড়াদহ বাজার
  • বিজিবি শিশু পার্ক